আলোকে সাধারণত নিম্নলিখিত চার প্রকারে ভাগ করা যায়:
১. সরাসরি আলো: এই ধরণের আলো সরাসরি আলোর উৎসকে সেই স্থানে আলোকিত করে যেখানে আলোকিত করার প্রয়োজন হয়, যা সাধারণত তীব্র আলো প্রদান করে। সাধারণ উদাহরণগুলির মধ্যে রয়েছে দুল আলো, টেবিল ল্যাম্প এবং দেয়ালের স্কন্স। সরাসরি আলো এমন জায়গাগুলির জন্য উপযুক্ত যেখানে উচ্চ উজ্জ্বলতা প্রয়োজন, যেমন শ্রেণীকক্ষ, অফিস এবং কর্মক্ষেত্র।
২. পরোক্ষ আলো: পরোক্ষ আলো দেয়াল বা ছাদ থেকে প্রতিফলিত হয়ে একটি নরম আলো তৈরি করে, সরাসরি আলোর উৎসের ঝলক এড়িয়ে। এই ধরণের আলো একটি উষ্ণ এবং আরামদায়ক পরিবেশ তৈরি করে এবং বিশ্রামের জায়গা এবং বাড়ির পরিবেশের জন্য উপযুক্ত।
৩. স্পট লাইটিং: স্পট লাইটিং একটি নির্দিষ্ট এলাকা বা বস্তুর উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে, নির্দিষ্ট চাহিদা পূরণের জন্য আরও তীব্র আলো প্রদান করে। উদাহরণগুলির মধ্যে রয়েছে পড়ার ল্যাম্প, ডেস্ক ল্যাম্প এবং স্পটলাইট। স্পট লাইটিং এমন কার্যকলাপের জন্য উপযুক্ত যেখানে মনোযোগের প্রয়োজন হয়, যেমন পড়া, ছবি আঁকা বা কারুকাজ।
৪. পরিবেষ্টিত আলো: পরিবেষ্টিত আলোর লক্ষ্য হল সামগ্রিক পরিবেষ্টিত আভা প্রদান করা এবং একটি আরামদায়ক পরিবেশ তৈরি করা। এটি সাধারণত প্রাকৃতিক এবং কৃত্রিম আলো সহ আলোর উৎসের সংমিশ্রণের মাধ্যমে অর্জন করা হয়। পরিবেষ্টিত আলো সামাজিক পরিবেশ, বিনোদন স্থান এবং জনসাধারণের জন্য উপযুক্ত।
এই চারটি ধরণের আলোর ব্যবস্থা নির্দিষ্ট চাহিদা এবং স্থানের কার্যকারিতা অনুসারে একত্রিত করা যেতে পারে যাতে সর্বোত্তম আলোর প্রভাব অর্জন করা যায়।
পোস্টের সময়: অক্টোবর-১৫-২০২৫